“কিশোরী ভবন” মধ্য হাওড়ায় স্থাপত্যশৈলী ও আভিজাত্যের অনুপম নিদর্শনে নির্মিত অট্টালিকা। হাওড়ার বনেদি বাড়িগুলোর মধ্যে স্মৃতির তালিকায় চলে যাবে এই ভবনটি। কালের করাল আগ্রাসনে এইবার এই ভবনটিও ভেঙে তৈরী হবে বহুতল আবাসন। সুপ্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী পরিবারের কিশোরীমোহন খাঁ নির্মিত এই ভবনটিতে তাঁর তৃতীয়/চতুর্থ প্রজন্মের সময় থেকে শুরু হয়, উৎসব অনুষ্ঠান উপলক্ষে স্বল্পব্যয়ে ব্যবহারের অনুমতি। হাওড়া জেলায় সেই বন্দোবস্ত চালু হয় প্রথম। জমিদার পরিবারের সুবিস্তৃত প্রাসাদপম অট্টালিকায় নানান ধরণের অনুষ্ঠান পালন হতো অত্যন্ত খোলামেলা পরিবেশে। এখন পাড়ায় পাড়ায় একাধিক ভবনের ছড়াছড়ি। বিনিয়োগের বিনিময়ে ছোটো বড়ো নানান আকারের অনুষ্ঠান’বাড়ি ভাড়ায় পাওয়া যায়। বহুতল আবাসস্থলের একাংশেও ইন্টেরিয়র ডেকরেশনে সাজানো আবাসিক এ্যাপার্টমেন্টেও অনুষ্ঠান পালন করার রেওয়াজ বহুল প্রচলিত অপরিহার্য পদ্ধতি হয়েছে। কিন্তু রাজস্থান বা আরো কিছু জায়গায় যে প্রাসাদসম অট্টালিকা দেখা যায়, সেই সাবেকিয়ানার সুবিধা ও আভিজাত্যের অনুপম নিদর্শন মধ্যহাওড়ার দেশপ্রাণ শাসমল রোডের সুপ্রসিদ্ধ “কিশোরী ভবন।”

হাওড়ার বনেদি বাড়িগুলোর মধ্যে স্মৃতির তালিকায় চলে যাবে এই ভবনটি। কালের করাল আগ্রাসনে এইবার এই ভবনটিও ভেঙে তৈরী হবে বহুতল আবাসন।
সুপ্রসিদ্ধ ব্যবসায়ী পরিবারের কিশোরীমোহন খাঁ নির্মিত এই ভবনটিতে তাঁর তৃতীয়/চতুর্থ প্রজন্মের সময় থেকে শুরু হয়, উৎসব অনুষ্ঠান উপলক্ষে স্বল্পব্যয়ে ব্যবহারের অনুমতি। হাওড়া জেলায় সেই বন্দোবস্ত চালু হয় প্রথম।
জমিদার পরিবারের সুবিস্তৃত প্রাসাদপম অট্টালিকায় নানান ধরণের অনুষ্ঠান পালন হতো অত্যন্ত খোলামেলা পরিবেশে।
এখন পাড়ায় পাড়ায় একাধিক ভবনের ছড়াছড়ি। বিনিয়োগের বিনিময়ে ছোটো বড়ো নানান আকারের অনুষ্ঠান’বাড়ি ভাড়ায় পাওয়া যায়।
বহুতল আবাসস্থলের একাংশেও ইন্টেরিয়র ডেকরেশনে সাজানো আবাসিক এ্যাপার্টমেন্টেও অনুষ্ঠান পালন করার রেওয়াজ বহুল প্রচলিত অপরিহার্য পদ্ধতি হয়েছে।
কিন্তু রাজস্থান বা আরো কিছু জায়গায় যে প্রাসাদসম অট্টালিকা দেখা যায়, সেই সাবেকিয়ানার সুবিধা ও আভিজাত্যের অনুপম নিদর্শন মধ্যহাওড়ার দেশপ্রাণ শাসমল রোডের সুপ্রসিদ্ধ “কিশোরী ভবন।”